আদিকাল থেকেই মানুষ সৌন্দর্যের প্রতি আসক্ত । ভাল্ভাবে থাকতে, নিজেকে অন্যের কাছে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করতে ভালবাসে। মুলত নারি সমাজ একটু বেশি নিজেকে সুন্দর ভাবে সাজাতে ভাল বাসে। যদিও আজকাল পুরুষরাও খুব বেশি পিছিয়ে নায়।
আদিকালে নিজের রুপ লাবন্য সুন্দর রাখতে বিভিন্ন রকমের গাছ, লতা,পাতা ব্যবহার করা হত। কিন্তু বর্তমান কালে বিভিন্ন ধরনের প্রসাধনীভ ব্যবহার করা হয়। আসুন জেন নেই কিভাবে আপনি আপনাকে আর সুন্দর করে তুলতে পারেন।
প্রত্যেক মানুষের পৃথিবীতে নিজের আলাদা রুপ বা মখমুন্ডল
আছে। প্রত্যেকে নিজেকে নিজের মত করে সাজাতে ভালবাসে। তবে নিজেকে অন্যের কাছে ভাল করে
তুলতে হলে নিজের প্রতি খেয়াল রাখতে হবে। অনেক সময় অবহেলা করে যত্ন নেওয়া হয় না অনেকের।
এটা মুটেও ভাল অভ্যাস নয়। আসুন আজ আমরা চুলের সৌন্দর্য নিয়ে কিছু জানবো।
ছেলে মেয়ে নির্বিশেসে চুল হল সৌন্দর্যের এক প্রতিক। যার
যত সুন্দর চুল তাকে দেখতে ততই সুন্দর লাগে। তাই চুলের প্রতি একটু বাড়তি যত্ন নেওয়া
উচিত।
কিভাবে চুল ভাল রাখতে পারিঃ
পৃথিবীতে বিভিন্ন ধরনের মানুষ বিভিন্ন ভাবে চুলের যত্ন
করে। তবে কিছু কমন নিয়ম আছে যা আপনার চুলকে আরো সুন্দর প্রাণবন্ত করে তুলবে। বিশেষ
করে চুলে যেন কোন রকমের ময়লা মাটি বা ধূলা বালি না পড়ে সেই দিকে খেয়াল রাখতে হবে। গোসলের
সময় বিভিন্ন ধরনের সাবান বা স্যাম্পু ব্যবহার করা যায়। এতে চুলের ময়লা ধুর হয়।
চুলে স্যাম্পু করার পর চুল ভাল রাখার জন্য বিভিন্ন ধরনেরsampoo conditioner পাওয়া যায় এ গুলো ব্যবহার করা যায়। তাছাড়া আরও প্রসাধনী ব্যবহার
করা যেতে পারে। আজ কাল চুল ভালো রাখার বিভিন্ন রকমের উপকরণ পাওয়া যায় । এ গুলোর ব্যবহার
বিধি জেনে চুলে ব্যবহার করা যাতে পারে।
কোনো প্রসাধনীই তার ব্যবহার না জেনে ব্যবহার করা উচিত না।
গোসলের পর চুল ভালোভাবে মুছতে হয় যাতে চুলে পানি না থাকে। চুলে পানি থাকলে চুলের গন্ধ
হয়। গোসলের পর চুল শুকনো করা উচিত ফলে চুলের গোড়া মজবুত থাকে।
চুলে বিভিন্ন ধরনের তেল ব্যবহার করা যায় এতে মাথা ঠান্ডা
থাকে। তবে ভালো মানের তেল ব্যবহার করা ভালো। অনেক সময় খারাপ তেল চুলের ক্ষতি করতে পারে।
তাই ভাল পণ্য যাচাই করে ব্যবহার করা ভালো। তাহলে আপনার চুল ভালো থাকবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন